খসখসে, শুষ্ক ত্বকের মরসুম প্রায় দোরগোড়ায়। এমন সময়ে হালকা বাজারজাত ক্রিমে অনেকেরই মন ভরে না। খানিক ক্ষণের মধ্যে ওই ত্বক সমস্ত ময়েশ্চারাইজার শুষে নিয়ে আবার রুক্ষ করে তোলে গা-হাত-পা। আপনি যদি ঘরোয়া টোটকায় বিশ্বাস রাখেন, তা হলে নিজেই বরং ঘরে ক্রিম বানিয়ে নিতে পারেন। ঘরোয়া এমন কিছু উপাদানের সাহায্যে ক্রিম বানাতে পারেন, যা ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখবে দীর্ঘ ক্ষণ এবং শুষ্ক আবহাওয়ার কবল থেকে রক্ষা করবে। রাসায়নিক ছাড়াই নিশ্চিন্তে রূপচর্চা করতে পারেন। মোট ৩ রকমের ক্রিম বানানোর পদ্ধতি শিখে নিন, যে গুলির জন্য সহজলভ্য উপকরণের প্রয়োজন। ঘরেই বানিয়ে নিন ৩টি ক্রিম-
শিয়া বাটার-আমন্ড ক্রিম: ২ টেবিলচামচ শিয়া বাটার গলিয়ে নিন। তাতে ১ টেবিলচামচ আমন্ড অয়েল মিশিয়ে দিন। ল্যাভেন্ডার বা রোজ এসেনশিয়াল অয়েলের এক-দু’ফোঁটা মিশিয়ে দিতে পারেন। তার পর ঠান্ডা করে কাচের জারে ভরে রাখুন। প্রয়োজন মতো ক্রিম মুখে মেখে নিন। অত্যন্ত শুষ্ক ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করার জন্য এই ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। খুব শুষ্ক ত্বকের জন্য উপযুক্ত। এটি ত্বকে একটি স্তর তৈরি করে যা আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং জলশূন্যতা প্রতিরোধ করে। শিয়া বাটার রুক্ষ জায়গাগুলিকে নরম করে, অন্য দিকে আমন্ড অয়েল ভিটামিন ই এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট সরবরাহ করে, যা ঠান্ডার সময়ে ত্বকের নমনীয়তা উন্নত করতে পারে।
মধু-অলিভ অয়েল ক্রিম: ১ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল হালকা গরম করে ১ চা চামচ মধুর সঙ্গে ভাল ভাবে মিশিয়ে নিন। ঠান্ডা হয়ে গেলে একটি পরিষ্কার কাচের জারে ভরে রাখুন। এটি শুষ্ক স্থানে রাখা উচিত। প্রতি দিন অল্প পরিমাণে হাতে-পায়ে এবং মুখে-গলায় মেখে নিতে হবে। অলিভ অয়েল ত্বকে গভীর ভাবে পুষ্টি জোগায়। অন্য দিকে মধু আর্দ্রতা টেনে নেয় এবং অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল সুরক্ষা প্রদান করে। খসখসে, রুক্ষ দাগছোপ নিরাময়ে সাহায্য করবে এই ক্রিম। পাশাপাশি আপনার ত্বকে মসৃণ, কোমল আমেজ এনে দেবে। শীতকালীন ম্লান ভাব দূর করে চোখ-মুখ উজ্জ্বল করে তুলবে প্রাকৃতিক ভাবে।
অ্যালো ভেরা-গ্লিসারিন ক্রিম: ২ টেবিল চামচ খাঁটি অ্যালো ভেরা জেলের সঙ্গে এক চা চামচ ভেজিটেবল গ্লিসারিন ভাল করে মিশিয়ে নিন। একটি জীবাণুমুক্ত কাচের জারে সংরক্ষণ করুন। প্রয়োগের সময়ে যদি সতেজ আমেজের প্রয়োজন হয়, তা হলে ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করেও মাখতে পারেন। আর্দ্রতার ঘাটতি পূরণ করে এবং টানটান ভাব আনে। এটি শুষ্ক ত্বককে প্রশান্ত করে। অ্যালো ভেরা প্রদাহের সমস্যা দূর করে, অন্য দিকে গ্লিসারিন আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং টানটান ভাব বজায় রাখে। শীতকালে চুলকানি বা ম্লান হয়ে যাওয়ার প্রবণতা থাকলে, এই ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন।
শিয়া বাটার-আমন্ড ক্রিম: ২ টেবিলচামচ শিয়া বাটার গলিয়ে নিন। তাতে ১ টেবিলচামচ আমন্ড অয়েল মিশিয়ে দিন। ল্যাভেন্ডার বা রোজ এসেনশিয়াল অয়েলের এক-দু’ফোঁটা মিশিয়ে দিতে পারেন। তার পর ঠান্ডা করে কাচের জারে ভরে রাখুন। প্রয়োজন মতো ক্রিম মুখে মেখে নিন। অত্যন্ত শুষ্ক ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করার জন্য এই ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। খুব শুষ্ক ত্বকের জন্য উপযুক্ত। এটি ত্বকে একটি স্তর তৈরি করে যা আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং জলশূন্যতা প্রতিরোধ করে। শিয়া বাটার রুক্ষ জায়গাগুলিকে নরম করে, অন্য দিকে আমন্ড অয়েল ভিটামিন ই এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট সরবরাহ করে, যা ঠান্ডার সময়ে ত্বকের নমনীয়তা উন্নত করতে পারে।
মধু-অলিভ অয়েল ক্রিম: ১ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল হালকা গরম করে ১ চা চামচ মধুর সঙ্গে ভাল ভাবে মিশিয়ে নিন। ঠান্ডা হয়ে গেলে একটি পরিষ্কার কাচের জারে ভরে রাখুন। এটি শুষ্ক স্থানে রাখা উচিত। প্রতি দিন অল্প পরিমাণে হাতে-পায়ে এবং মুখে-গলায় মেখে নিতে হবে। অলিভ অয়েল ত্বকে গভীর ভাবে পুষ্টি জোগায়। অন্য দিকে মধু আর্দ্রতা টেনে নেয় এবং অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল সুরক্ষা প্রদান করে। খসখসে, রুক্ষ দাগছোপ নিরাময়ে সাহায্য করবে এই ক্রিম। পাশাপাশি আপনার ত্বকে মসৃণ, কোমল আমেজ এনে দেবে। শীতকালীন ম্লান ভাব দূর করে চোখ-মুখ উজ্জ্বল করে তুলবে প্রাকৃতিক ভাবে।
অ্যালো ভেরা-গ্লিসারিন ক্রিম: ২ টেবিল চামচ খাঁটি অ্যালো ভেরা জেলের সঙ্গে এক চা চামচ ভেজিটেবল গ্লিসারিন ভাল করে মিশিয়ে নিন। একটি জীবাণুমুক্ত কাচের জারে সংরক্ষণ করুন। প্রয়োগের সময়ে যদি সতেজ আমেজের প্রয়োজন হয়, তা হলে ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করেও মাখতে পারেন। আর্দ্রতার ঘাটতি পূরণ করে এবং টানটান ভাব আনে। এটি শুষ্ক ত্বককে প্রশান্ত করে। অ্যালো ভেরা প্রদাহের সমস্যা দূর করে, অন্য দিকে গ্লিসারিন আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং টানটান ভাব বজায় রাখে। শীতকালে চুলকানি বা ম্লান হয়ে যাওয়ার প্রবণতা থাকলে, এই ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন।
ফারহানা জেরিন